১৪৪ ধারা কি এবং কোন ধারার শাস্তি কি? ধারা নিয়ে বিস্তারিত জানুন

১৪৪ ধারা কি?

আসসালামু আলাইকুম 🏵

ভিজিটর'স আজকে উক্ত পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিবো। এবং এই তথ্য গুলো গুগলে খুব বেশি নেই। তাই বুঝতেই পারছেন এর জন্য আমাকে মোটামুটি রিসার্চ করতে হয়ছে৷ যদি আপনি সার্চ করে গুগল থেকে আমাদের সাইটে এসে থাকেন তা হলে আপনি যানেন, যে আপনি আইন সম্পর্কিত তথ্য যানতে যান। এবং আজকের পোষ্টে ১৪৩ ধারা, ১৪৪ ধারা কি এবং এগুলো কেনো দেয় সেই সব জানাবো। পাশাপাশি এগুলো থেকে মুক্তির পথ গুলোও জানাবো।

১৪৩ ধারা কি?

১৪৩ ধারায় ম্যাজিস্ট্রেট তার এখতিয়ারাধীন এলাকায় গণউপদ্রব এর পূনরাবৃত্তি বা উহা অব্যহত না রাখা জন্য আদেশ দিতে পারেন।

১৪৩ ধারা কি জামিন যোগ্য?

১৪৩ ধারার মামলায় জামিন পাওয়া যাবে কিনা সেটা নির্ভর করে অপরাধের উপর। কিছু কিছু মামলায় জামিন পাওয়া যায় আবার কিছু মামলায় জামিন পাওয়া যায়না।

১৪৪ ধারা কি?

১৪৪ ধারা জারী করা হয়, যে কোন গণ-সমাবেশ, মিছিল, মিটিং আটকানোর জন্য। এই ধারাটির অনেক সময় অপব্যবহার করে থাকে ক্ষমতাশীল অনেক রাজনৈতিক দল। এছাড়াও ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলন থামানোর জন্য এই ধারা জারি করা হয়। এবং এটা তখনকার বাংলা ভাষার সৈনিকরা মানতে পারেনি। সেই সময় তাদের আন্দোলনে বেশ কয়েকজন শহীদ হয়। 

১৪৪ ধারা কি জামিন যোগ্য?

১৪৪ ধারা খুব জরুরী কিছু কারণে দেওয়া হয়। এটা যেমন তাড়াতাড়ি দেওয়া হয় তেমনি যত দ্রুত সম্ভব তুলে নিতে হয়। ১৪৪ ধারা না মানার কারণে যদি কারো জেল জরিমানা হয়। সেটাও খুব দ্রুতই সমাধান হয় বা করতে হয়।

৩২৩ ধারা কি?

যদি কোন ব্যাক্তি কাউকে সেচ্ছায় আঘাত দান করে এবং তাকে আহত করে (খুব বড় দূর্ঘটনা না হলে)। এমন অপরাধ করলে তাকে ৩২৩ ধারায় মামলা দেওয়া যাবে।

৩২৩ ধারা মামলার শাস্তি কি?

৩২৩ ধারা মামলার শাস্তি হলো ১ বছর কারাদন্ড অথবা ১ হাজার টাকা অর্থদন্ড এমনকি একি সাথে উভয় দন্ডে দন্ডিত করতে পারে।

৩২৩ ধারা মামলা কি জামিন যোগ্য?

৩২৩ ধারা মামলায় যদি আপনার উপর জরিমানা আরোপ করা হয় তা হলে আপনি এমনিতেই জামিন। আর যদি ১ বছরের কারাদণ্ড দিয়ে থাকে সেই ক্ষেত্রে জামিন পাওয়ার চান্স আছে।

পরবর্তী পোস্ট পূর্ববর্তী পোস্ট
মন্তব্য নেই
মন্তব্য যোগ করুন
comment url